"মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান।মুক্তিযোদ্ধা তথা জাতির বীর সন্তানেরা কোন পরিবার বা গোষ্ঠীর নয় তারা পুরো বাঙ্গালী জাতির অহংকার । "

বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মেহের আলী ছিলেন নেত্রকোণার মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকদের মধ্যে একমাত্র শহীদ এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবিদের মধ্যে অন্যতম (সরকার নির্ধারিত শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সংজ্ঞা অনুযায়ী) যিনি বীর মুক্তিমুযোদ্ধা হিসেবে ১৯৭১ সালের ১৭ই মে মহেষখলা ক্যাম্পে দায়িত্ব পালন কালে আততায়ীর গুলিতে শহীদ হন । শহীদ মেহের আলী ষাটের দশকে অত্যন্ত জনপ্রিয় রাজনীতিক, সামাজিক ও সাস্কৃতিক সংগঠক ছিলেন। ষাটের দশকে স্বাধীনতা সংগ্রামে অসামান্য অবদান ও মুক্তিযুদ্ধে জীবন বিসর্জনের জন্য বাংলাদেশ সরকার নেত্রকোণা পৌরসভায় একটি রাস্তার নামকরণ করেছে - মুক্তিযোদ্ধা মেহের আলী সড়ক। । [১][২][৩][৪]
জন্ম[]
শহীদ মো: মেহের আলী, পিতা: মো: আক্তার আলী, মাতা: মোছাম্মৎ তুলাজান বিবি, ১৯৩৭ সালে নেত্রকোণা মিউনিসিপ্যালিটির ইসলামপুর গ্রামে জন্ম গ্রহন করে । তাঁর যোগ্য সহধর্মিনী ছিলেন রওশন আরা বেগম। শহীদ মেহের আলীর এক সন্তান ইন্জীনিয়ার জামান অস্ট্রেলীয়াতে একজন সফল ইন্জিনীয়ার এবং অধ্যাপনায় নিযুক্ত আছেন। বিশ্বমানবাধিকার ও পরিবেশ রক্ষায় আন্তর্জাতিক সংস্থা Amnesty International” and “Green Peace” -এর সাথে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। Bangladesh Martyrs Memorial Research Center” and “Bangladesh Muktijudho Research Institute -প্রতিষ্ঠান দুটির মাধ্যমে ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষণা, জাতির বীর সন্তানদের পরিবারের সদস্যদের বিভিন্নভাবে সহায়তা ও তাদের স্মৃতি রক্ষার্থে কাজ করে যাচ্ছেন । আরেক সন্তান এডভোকেট । শহীদ মো: মেহের আলী মালনী রোডের বাসায় থেকে তার সফল ব্যবসায়িক ও রাজনৈতিক জীবন গড়ে তোলেন।[১][৫][৬]
শিক্ষাজীবন[]
শহীদ মেহের আলী Anjuman Adarsha Government High School-এ শিক্ষা জীবন শুরু করেন।পরবর্তীতিতে তিনি স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দত্ত উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মেট্রিক পাস করেন। অতপর নেত্রকোণা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে B.Sc in Soil science ডিগ্রী সমাপ্ত করেন।[৭][৮][৯][১০]
রাজনৈতিক ও কর্মজীবন[]
শহীদ মেহের আলী পেশাগতভাবে মৃত্তিকা বিজ্ঞাণী হলেও রাজনৈতিক ব্যস্ততার কারণে তিনি ঐ পেশায় কাজ করতে পারেননি । তিনি ব্যবসায় মনোযোগী হন। ১৯৫২ সালে ভাষার দাবীতে আন্দোলন যখন তুঙ্গে তখন শহীদ মেহের আলী দত্ত উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারীতে ছাত্র হত্যার প্রতিবাদে ২২ ও ২৩ শে ফেব্রুয়ারী নেত্রকোণায় দত্ত উচচ বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মিছিলে অংশ গ্রহণ করেন ।“রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই “ শ্লোগানে রাজপথ কাপিয়েছেন। ১৯৬০ সালে জনাব আলী মার্শাল’‘ল’ বিরোধী আন্দোলনে সকল দলের ছাত্রদের নিয়ে “ছাত্র ঐক্য সংস্থা “ নামে একটি গোপন সংগঠন গড়ে তোলেন। পরবর্তীতে ১৯৬২ সালে তিনি প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে পূর্ব পাকিস্থান ছাত্রলীগ নেত্রকোনা শাখা গড়ে তুলেন।[১১][১২][১৩] ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাকালীন অন্যান্য সদস্য যারা ছিলেন তারা হলেন প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারী জনাব শামসুজ্জোহা,জনাব জামাল উদ্দিন আহম্মেদ,হায়দার জাহান চৌধুরী[১৪],আশরাফ আলী খান খসরু, বিপ্লব চক্রবর্তী, মতিয়র রহমান খান, শহিদ উদ্দিন আহমেদ, আব্দুল ওয়াহেদ, আ: মান্নান, আব্দুর রহমান, আলাউদ্দিন খান, ধীমান রঞ্জন বিশ্বাস (ভারত প্রবাসী)(জাতিরজনক বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন পূর্বপাকিস্তান আওয়ামীলীগের ছাত্র সংগঠন)।১৯৬৪ সালে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে প্রথম শহীদ মিনারের অন্যতম স্থপতিও শহীদ মেহের আলী । সব আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু দত্ত উচচ বিদ্যালয়ের উত্তর পশ্চিম কোণে কাচারি রোডের সংযোগস্থলে তিন রাস্তার মোড়ে বর্তমান শহীদ মিনারের প্রধান গেইটের জায়গায় তৎকালীন নেত্রকোণা মহকুমা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সর্বজনাব মেহের আলী(জাতিরজনক বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন পূর্বপাকিস্তান আওয়ামীলীগের ছাত্র সংগঠন), প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারী শামসুজ্জোহা, জামাল উদ্দিন আহমেদ( জনাব মেহের আলী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে যাবার পর সভাপতির দায়িত্ব দেয়া হয়), মতিউর রহমান খান,আশরাফ আলী খান (খসরু),গাজী মোশারফ হোসেন, হাবিবুর রহমান খান(খসরু),সাখাওয়াত হোসেন এর নেতৃত্বে প্রথম শহীদ মিনারটি স্থাপিত হয়। রাজনীতির পাশাপাশি শহীদ মেহের আলী কয়েকটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন গড়ে তোলেন। তিনি ১৯৬৩ সনের জানুয়ারি মাসে মধুমাছি কচিকাঁচার মেলা গঠন করেন [১৫]। তিনি ছিলেন মধুমাছি কচিকাঁচার মেলার প্রধান উদ্যেক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা সংগঠক । মেলার পরিচালক হিসেবে ছিলেন জনাব এডভোকেট একে ফজলুল কাদের, আর উপদেষ্টা মন্ডলীতে ছিলেন- সর্বজনাব এন আই খান,জনাব আব্দুল খালেক, জনাব খালেকদাদ চৌধুরী, ডা. জগদীশ দত্ত, এডভোকেট ফজলুর রহমান খান,মাওলানা ফজলুর রহমান খান,হাবিবুর রহমান খান প্রমুখ। জনাব মেহের আলী শামসুজ্জোহা[১৬]কে আহ্ববায়ক ও বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আয়েশা খানমকে আহ্ববায়িকা করে কমিটি গঠন করে দেন। মেহের আলী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন কেন্দ্রীয় কচিকাচার মেলার সাথে যুক্ত ছিলেন এবং কবি সুফিয়া কামাল ও রোকনোজ্জামান দাদা ভাইয়ের সাথে অত্যন্ত সুসম্পর্ক গড়ে তুলেন। ঢাকা বিশ্ববিদালয় অর্নিদিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ১৯৬৪ সনে ১লা,২রে মে কবি সুফিয়া কমাল ও রোকনোজ্জামান দাদা ভাইসহ মেলার পরিচালকবৃন্দের ২০ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল নেত্রকোণায় নিয়ে আসেন। [১৭] নেত্রকোনা মহকুমা শ্রমিকলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে এই সংগঠনকটিকেও শক্তিশালী সংগঠনে পরিনত করেন[১৮]।[৮] মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি মহকুমা আওয়ামীলীগের শ্রম ও কৃষিবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।(ষাটের দশকে ছাত্রদের পর শ্রমিক ও কৃষক গোষ্ঠী সবচেয়ে শক্তিশালী ছিল। [১৯]এই দুটি গোষ্ঠী নেত্রকোনায় স্বাধীকার আন্দোলন,সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে অত্যন্ত গুরুত্ত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।) । ১৯৬৬ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙ্গালীর মুক্তিসনদ ৬ দফা প্রদান করলে, মেহের আলী ৬ দফা দাবী নিয়ে নেত্রকোণায় গ্রামে গঞ্জে ঝাঁপিয়ে পড়েন। ৬৯-এর গণঅভ্যুথানে তিনি অগ্রণী ভুমিকা পালন করেন। ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চের পর বাংলাদেশে অসহযোগ আন্দোলন শুর“ হলে তিনি নেত্রকোণায় গঠিত মহকুমা সংগ্রাম পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। মেহের আলী যুদ্ধের সময় ১৯৭১ সালে মহেষখলা ইয়ুৎ ক্যাম্প পরিচালনা কমিটির অন্যতম সদস্য(ছাত্র ও যুবনেতাদের মধ্য থেকে নির্বাচিত) হিসেবে দায়িত্ত পালন করেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্নেহভাজন মেহের আলী বঙ্গবন্ধুর সাথে একই মঞ্চে বহুবার বক্তব্য প্রদান করেছেন।[২০] মেহের আলী ছিলেন ষাটের দশকের নেত্রকোনার রাজনীতির এক উজ্জ্বল নক্ষত্র যিনি ৬০, ৬২, ৬৪, ৬৬, ৬৯ থেকে ১৯৭১ এর প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে সফল ভাবে নেতৃত্ব দিয়েছেন।[২১][২২][২৩][২৪][২৫]
মুক্তিযুদ্ধে অবদান[]
বঙ্গবন্ধুর ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণসহ নেত্রকোণার প্রতিরোধ যুদ্ধে মেহের আলী অগ্রনী ভূমিকা পালন করেছিলেন। নেত্রকোণা ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ছাত্র ও যুব সমাজকে পাকিস্থানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধ যুদ্ধে মেহের আলী বীরত্বপূর্ণ অংশগ্রহণ ও ভূমিকা নেত্রকোণার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করেছে। তিনি নেত্রকোনা মুক্তিসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করতে ভারতের মহেশখলা যাওয়ার পথে মধ্যনগর থানার দুগনৈ গ্রামে তাঁর শ্বশুর বাড়িতে অবস্থান করছিলেন মধ্যনগর সহ আশপাশএলাকার ছাত্র যুবকদেরকে মুক্তিযুদ্ধের জন্য সংগঠিত করবার জন্য।[২৬] । তিনি মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক আকিকুর রেজা ভূইয়া ও আব্দুল আউয়ালকে যথাক্রমে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক করে মধ্যনগর থানার মধ্যে প্রথম দুগনৈ গ্রামে মুক্তিসংগ্রাম পরিষদ গঠন করে দেন। পরবর্তীতে তিনি মোঃ আকিকুর রেজা ভূইয়াকে সভাপতি ও আব্দুল আউয়ালকে সহ-সভাপতি এবং বাদল চন্দ্র দাসকে সাধারণ সম্পাদক করে মধ্যনগর থানা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে দেন। এপ্রিলের শেষ থেকে মে মাসের প্রথম সপ্তাহের দিকে মেজর মোত্তালিব(পরবর্তীতে যিনি সাব সেক্টর কমান্ডার নিযুক্ত হন) ও ক্যাপ্টেন গণীর নেতৃত্তে কয়েকশ সামরিক কর্মকর্তা ও ই পি আর সদস্য দুগনৈ গ্রামে আসলে মেহের আলী উনার শ্বশুর বাড়ীতে তাদের সকলের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেন এবং নিরাপদে ট্রেনিংয়ের জন্য ইন্ডিয়াতে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেন। এছাড়াও মেহের আলী উনার শ্বশুর রহমত আলী তালুকদারের বাড়ী থেকে শত শত মণ ধান, চাল, অন্যান্য সামগ্রী মহেষখলা ক্যাম্পে পাঠান যাহা ক্যাম্প পরিচালণায় অত্যন্ত গুরুত্ত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।[২১][২৭][২৮][২৯]
পুরষ্কার ও সম্মানণা[]
ষাটের দশকে স্বাধীনতা সংগ্রামে অসামান্য অবদান ও মুক্তিযুদ্ধে জীবন বিসর্জনের জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অনুমতিক্রমে নেত্রকোণা পৌরসভা ১৯৯৮ সালে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবীর নামে অজহর রোডের মোড় থেকে পূর্বদিকে ইসলামপুর পর্যন্ত এই রাস্তাটির নামকরণ করেছে - মুক্তিযোদ্ধা মেহের আলী সড়ক[৩০]। মাননীয় সংসদ সদস্য হাবিবা রহমান(শেফালী) ও নেত্রকোনাবাসীর অনুরোধে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ২০১৫ সালে নেত্রকোনা চন্দ্রনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের একটি গেইটের নামকরন করেন "বীর মুক্তিযোদ্ধা মেহের আলী গেইট", স্বাধীনতা সংগ্রামে অসামান্য অবদান ও মুক্তিযুদ্ধে জীবন বিসর্জনের জন্য “বিজয় একাত্তর সম্মাননা-২০২২”[৩১][৩২][৩৩][৩৪] [৩৫] [৩৬][৩৭][৩৮]এবং ভাষা সৈনিক আবুল হোসেন কলেজ ও লোকসাহিত্য গবেষণা একাডেমি সম্মাননা স্মারক ২০২২ প্রদান করা হয়। শহীদ মেহের আলী স্মৃতি রক্ষার্থে ২০২৩ সালে ভাষা সৈনিক আবুল হোসেন কলেজ ও লোকসাহিত্য গবেষণা একাডেমির – উদ্যোগে তৎকালীন জেলা প্রশাসক জনাব শাহেদ পারভেজ “শহীদ মুক্তিযোদ্ধা মেহের আলী বৃত্তি’ প্রবর্তন করেন।স্বাধীনতার পর পর শহীদ মেহের আলী স্মৃতি রক্ষার্থে "শহীদ মেহের আলী স্মৃতি পরিষদ" ও "শহীদ মেহের আলী স্মৃতি যুব জাগরণ সমিতি", মালনী রোড(বর্তমানে সমিতি ঘরটিকে মসজিদে র“পান্তরিত করা হয়েছে) সংগঠন দুটি গঠন করা হয় । জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কর্তৃক প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে শহীদ মেহের আলীর পরিবারের জন্য এক হাজার টাকা সম্মানী হিসেবে পাঠানো হয়েছিল।[২১][১][২২]
তথ্যসুত্রঃ[]
- ↑ ১.০ ১.১ ১.২ সরকার, অধ্যাপক ননী গোপাল (২৩ ডিসেম্বর ২০২২),” স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানী শহীদ মেহের আলী”, বিজয় একাত্তর ষষ্ঠ সংখ্যা , পৃষ্ঠা ১৩-৩৮
- ↑ হাসান, বিচারপতি জনাব ওবায়দুল(এপ্রিল ২০২৩),” মহেষখলা ইয়ুথ ক্যাম্প, মুক্তিযুদ্ধে মোহনগন্জ :মহেষখলা ইয়ুথ ক্যাম্প ও ডা: আখলাকুল হোসাইন আহমেদ”, পৃষ্ঠা ১০১-১০৩
- ↑ Khan, Fazlur Rahman Khan (25 June 1994). "Memorial Discussion on Bir Muktijudha Meher Ali". The Daily Dinkal. p. 6.
- ↑ Kalamia, Islam Uddin (18 May 2005). "Memorial Discussion on Bir Muktijudha Meher Ali". The Daily Samachar.
- ↑ Ahmed, Sadir Uddin (18 May 2005). "Memorial Discussion on Bir Muktijudha Meher Ali". The Daily Samachar.
- ↑ Rahman, Golam Arshadur (1997). Muktisangrame Netrakona (in Bengali). Dhaka
- ↑ Nuri, Sanaullah (25 June 1994). "Memorial discussion on Bir Muktijudha Meher Ali in Netrakona". The daily Dinkal. p. 6.
- ↑ ৮.০ ৮.১ Khan, Ashraf Ali Khan Khoshru (23 May 2005). "Memorial discussion on Bir Muktijudha Meher Ali". The Daily Ittefaq. p. 8.
- ↑ Kader, A K Fazlul Kader (25 June 1994). "Memorial Discussion on Bir Muktijudha Meher Ali". The Daily Dinkal. p. 6.
- ↑ Uddin, Hadis (2021). Ashomapta Golpa (in Bengali). Dhaka: Anirban Printing and Publications.
- ↑ বিশ্বাস, সাংবাদিক প্রিয়ঙ্কর(২৩ ডিসেম্বর ২০২২), “মুক্তিযোদ্ধার আত্মকথা: বীর মুক্তিযোদ্ধা মো:শামছুজ্জোহা, বিজয় একাত্তর ষষ্ঠ সংখ্যা, পৃষ্ঠা ৯৩-১০০
- ↑ চৌধুরী, হায়দার জাহান(সেপ্টেম্বর ২০২২). “নেত্রকোণার রাজনীতির প্রবাদ পুরুষ মরহুম জননেতা আব্দুল খালেক এমপি”, বিজয় একাত্তর ষষ্ঠ সংখ্যা পৃষ্ঠা 01-06
- ↑ Shamsusjuha, Md (25 June 1994). "Memorial Discussion on Bir Muktijudha Meher Ali". The Daily Dinkal. p. 6.
- ↑ চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান(সহ-সভাপতি, নেত্রকোণা ক্লাব) ,“মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মেহের আলী’র স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত” Rupashi TV, 19/05/2022 ,
- ↑ Haque, Muzzammel (6 April 1994). "Memorial Discussion on Bir Muktijudha Meher Ali". Shoronika. 1: 2.
- ↑ বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ শামসুজ্জোহা (সভাপতি ,সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম মুক্তিযুদ্ধ-৭১, নেত্রকোণা জেলা)“নানান কর্মসূচীতে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বীরমুক্তিযোদ্ধা শহীদ মেহের আলী’র ৫১তম প্রয়ান দিবস পালন।“, Meghna TV , ,18/05/2022
- ↑ চৌধুরী, হায়দার জাহান(সেপ্টেম্বর ২০২২). “জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে শিশু সংগঠন কচি-কাঁচার মেলা”, বিজয় একাত্তর ৫ম সংখ্যা পৃষ্ঠা 129-132
- ↑ Sarkar, Ashraf Ali (23 May 2005). "Memorial discussion on Bir Muktijudha Meher Ali". The Daily Ittefaq. p. 8.
- ↑ Chowdhury, Khalekdad (1985). Shatabdir Dui Diganta (in Bengali). Dhaka.
- ↑ চৌধুরী, হায়দার জাহান(সেপ্টেম্বর ২০২২),”নেত্রকোণায় বঙ্গবন্ধু”, বিজয় একাত্তর ৫ম সংখ্যা পৃষ্ঠা ৭৭-৮১
- ↑ ২১.০ ২১.১ ২১.২ চৌধুরী, হায়দার জাহান(২৩ ডিসেম্বর ২০২২),”শহীদ মেহের আলী একটি নাম, একটি ইতিহাস”,আলোর পথে,পৃষ্ঠা ৬১-৬৪
- ↑ ২২.০ ২২.১ চৌধুরী, হায়দার জাহান(সপ্টেম্বের ২০২২),”শহীদ মহেরে আলী একটি নাম, একটি ইতহিাস”, মুক্তিযুদ্ধে নেত্রকোনা পৃষ্ঠা ২০২-২০৫
- ↑ চৌধুরী, হায়দার জাহান(সেপ্টেম্বর ২০২২). “ষাটের দশকে ছাত্র রাজনীতি ও ৭১’- র মুক্তিযুদ্ধ”, বিজয় একাত্তর বিজয় একাত্তর ৫ম সংখ্যা পৃষ্ঠা ৮২-৯২
- ↑ Momeen, Abdul Momeen (25 June 1994). "Memorial Discussion on Bir Muktijudha Meher Ali". The Daily Dinkal. p. 6.
- ↑ Talukder, Nurul Amin (2021). Ashomapta Golpa (in Bengali). Dhaka: Anirban Printing and Publications.
- ↑ Khan, Motiur Rahman (18 May 2005). "Memorial Discussion on Bir Muktijudha Meher Ali". The Daily Samachar.
- ↑ সরকার, অধ্যাপক ননী গোপাল (ফেব্রয়ারী ২০২০),”মুক্তিযুদ্ধের একনিষ্ঠ সংগঠক ডঃ আখলাক হোসেন আহমদ”, বিজয় একাত্তর ষষ্ঠ সংখ্যা পৃষ্ঠা ৬০-৭০
- ↑ Rahman, Anisur (18 May 2005). "Memorial Discussion on Bir Muktijudha Meher Ali". The Daily Samachar.
- ↑ owahed, Abdul (6 April 1994). "Memorial Discussion on Bir Muktijudha Meher Ali". Shoronika. 1: 2.
- ↑ প্যানেল মেয়র নজরল ইসলাম,“নেত্রকোণায় বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মেহের আলী সড়ক উদ্ভোধন”- MY TV, 05/05/2015
- ↑ বীর মুক্তিযোদ্ধা মেয়র নজরল ইসলাম খান, ),“শহীদ বুদ্ধিজীবী সম্মাননা- ২০২২”, Rajdhani TV, 04/10/2023
- ↑ বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আক্কাস আহমেদ(সভাপতি-নেত্রকোণা সাহিত্য সমাজ),“শহীদ বুদ্ধিজীবী সম্মাননা- ২০২২”, Rajdhani TV, 04/10/2023
- ↑ কবি তানভীর জাহান চৌধুরী(সা:সম্পাদক-নেত্রকোণা সাহিত্য সমাজ),,,“শহীদ বুদ্ধিজীবী সম্মাননা- ২০২২”, Rajdhani TV, 04/10/2023
- ↑ কবি তানভীর জাহান চৌধুরী(সা:সম্পাদক-নেত্রকোণা সাহিত্য সমাজ),“নেত্রকোণায় শহীদ বুদ্ধিজীবীদের(মরণোত্তর) সম্মাননা -- ২০২২ প্রদান” দৈনিক একুশে নিউজ ২/১০/২০২৩
- ↑ অধ্যাপক অলিউল্লাহ,“নেত্রকোণায় শহীদ বুদ্ধিজীবীদের(মরণোত্তর) সম্মাননা -- ২০২২ প্রদান”,দৈনিক বাংলার অধিকার ১/১০/২০২৩
- ↑ দেবাশীয সরকার(সভাপতি -প্রত্যাশা সাহিত্য গোষ্ঠী(“নেত্রকোণায় শহীদ বুদ্ধিজীবীদের(মরণোত্তর) সম্মাননা প্রদান”, দৈনিক আলোকিত বরিশাল, ২/১০/২০২৩
- ↑ কবি সুমিত্র সুজন,“শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে নেত্রকোণায় বধ্যভূমি সংরক্ষণ ও বিজয় স্তম্ভের দাবি”,উত্তরাধিকার ৭১ নিউজ, ২/১০/২০২৩
- ↑ আবৃত্তিকার শিল্পী ভট্রাচার্য,“নেত্রকোণায় শহীদ বুদ্ধিজীবীদের(মরণোত্তর) সম্মাননা -২০২২ প্রদান”, দৈনিক সবুজ বাংলা ,১/১০/২০২৩